Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

আমি গর্ব করে বলি যে আমি হিন্দু, যতদিন বেঁচে আছি... সুরেশ রায়না জানালেন তিনি কোন ঈশ্বরের পূজা করেন


 সুরেশ রায়না সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়।  তিনি প্রায়শই ভক্তদের সাথে পেশাদার এবং ব্যক্তিগত জীবনের সাথে সম্পর্কিত জিনিসগুলি শেয়ার করেন।  সম্প্রতি, একটি সাক্ষাত্কারের সময়, তিনি প্রকাশ করেছেন যে তিনি বজরং বালি এবং মহাদেব অর্থাৎ ভগবান শিবের একজন মহান ভক্ত।  তিনি সর্বদা তাদের পূজা করেন এবং যতদিন তিনি জীবিত থাকবেন ততদিন এই কাজ চালিয়ে যাবেন।  সম্প্রতি দু’জনের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ছবিও তুলেছিলেন তিনি।  সুরেশ রায়না তাঁর ভক্তি সম্পর্কে আরও একটি প্রকাশ করলেন।  তিনি জানান, ম্যাচের আগে তিনি হনুমান চালিসা পড়তেন।  বিশেষ করে বিশ্বকাপের সময় তিনি এই কাজটি করতেন।  এ ছাড়া তিনি মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রও পাঠ করতেন।


'আমি গর্ব করে বলি আমি হিন্দু'

সুরেশ রায়না সম্প্রতি নিউজ 24-কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।  এই সময় তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি বিজেপি, সংঘ এবং হিন্দুত্ববাদী আদর্শের ঘনিষ্ঠ ছিলেন কিনা।  এর জবাবে রায়না বলেন, 'আমি সব ধর্মকে সম্মান করি।  আমি এমন একটি দলে খেলেছি যেখানে অনেক খেলোয়াড় একই ধর্মের ছিল।  হিন্দু ধর্ম শুধুমাত্র ভারত থেকে এসেছে।  তাই আমি গর্ব করে বলি যে আমি একজন হিন্দু, একজন কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ এবং আমি পূজা করি।  আমি বজরঙ্গবলী ও মহাদেবের ভক্ত এবং যতদিন বেঁচে আছি উভয়েরই পূজা করব।

এই লিগে খেলছেন সুরেশ রায়না

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া সুরেশ রায়না বর্তমানে বিগ ক্রিকেট লগিতে অংশ নিচ্ছেন।  এই টুর্নামেন্টটি বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রাক্তন তারকাদের জন্য শুরু হয়েছিল, যারা এতে অংশ নিচ্ছেন।  12 ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে সুরাটে এর প্রথম মৌসুম শুরু হয়েছে, যাতে মোট 6 টি দল খেলছে।  এই লিগে সাউদার্ন স্পার্টানসের অধিনায়কত্ব করছেন রায়না।


শিখর ধাওয়ানের দল নর্দার্ন চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে হারের মুখে পড়তে হয় রায়নাকে।  এই ম্যাচে ৬ উইকেটে জিতেছে ধাওয়ানের দল।  প্রথমে ব্যাট করতে নেমে রায়নার সাউদার্ন স্পার্টানস ২০৩ রান করে।  এতে অধিনায়ক সুরেশ রায়না ২৭ বলে ৪৯ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন।  কিন্তু ধাওয়ানের নর্দান চ্যালেঞ্জার্স ৮ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে লক্ষ্য অর্জন করে।

No comments: